দ্য স্টেটসম্যানের সম্পাদকীয়
এই তথ্যে শুধু বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতি নয়, পুরো দক্ষিণ এশিয়ার জন্যও উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। প্রশ্ন উঠেছে—আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়, বিশেষ করে আশপাশের গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রগুলো, কীভাবে প্রতিক্রিয়া জানাবে যখন ক্ষমতালিপ্সু সরকারগুলো এমন সহিংসতা চালায়।
জাতিসংঘের ‘প্রোটেকশন অ্যান্ড ইউজ অফ ট্রান্সবাউন্ডারি ওয়াটারকোর্সেস অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল লেকস (ইউএন ওয়াটার কনভেনশন’-এ বাংলাদেশ গত ২০ জুন আনুষ্ঠানিকভাবে যোগ দিয়েছে। এ মাধ্যমে বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম এবং বিশ্বে ৫৬তম দেশ হিসেবে এ চুক্তিতে যুক্ত হলো।
দক্ষিণ এশিয়ার পরিস্থিতি দীর্ঘদিন ধরেই উত্তপ্ত। পারমাণবিক শক্তিধর চিরবৈরী দুই প্রতিবেশী দেশ ভারত ও পাকিস্তান কাশ্মীর নিয়ে এ পর্যন্ত পাঁচবার যুদ্ধে জড়িয়েছে। সর্বশেষ ভারত অধিকৃত কাশ্মীরের পেহেলগামে পর্যটকদের ওপর নৃশংস হামলার পর উভয় দেশ যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে। পাল্টাপাল্টি ব্যাপক হামলার পর অবশ্য যুদ্ধবিরতিতে